বিশ্বে আজকের নায়করা হলেন বাংলাদেশ পুলিশ:মার্কিন পুলিশ কমান্ডারের স্ট্যাটাস
বিশ্বব্যাপী ছড়িয়ে পড়া করোনা ভাইরাসের কালো ছোবল পড়েছে বাংলাদেশের মাটিতেও। ইতোমধ্যে করোনায় আক্রান্ত হয়ে ৯জন মৃত্যু হয়েছে। আক্রান্ত হয়েছে ৮৮ জন। প্রাণঘাতী এই ভাইরাস থেকে সাধারণ মানুষকে বাঁচাতে নিজেদের জীবনের ঝুঁকি নিয়ে কাজ করছে বিভিন্ন সংস্থা। তাদের মধ্যে বাংলাদেশ পুলিশ অন্যতম।করোনা মোকাবেলায় দিন রাত পরিশ্রম করছেন দেশের প্রাচীনতম এই সংস্থার সদস্যরা। যা চোখ এড়াতে পারেনি যুক্তরাষ্ট্র পুলিশের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদেরও। আমেরিকার সেই পুলিশ কর্মকর্তাদের মধ্যে অবসরপ্রাপ্ত পুলিশ কমান্ডার মাইক পার্কার একজন। মঙ্গলবার (৩১ মার্চ) বাংলাদেশ পুলিশের করোনা মোকাবেলার সাহসী ভূমিকার প্রশংসা করেছেন তিনি।নিজের সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে পুলিশের বিভিন্ন কর্মসূচির ছবি পোস্ট করেছেন তিনি। ফেসবুক পোস্টে বাংলা এবং ইংরেজি দুই ভাষাতে লেখা তার স্ট্যাটাসে বাংলাদেশের পুলিশের ভূয়সী প্রশংসা করেছেন মাইক পার্কার। নিচে দ্যা ডেইলি ক্যাম্পাসের পাঠকদের জন্য মাইক পার্কারের স্ট্যাটাসটি হুবহু তুলে ধরা হল..”আজকের নায়করা হলেন বাংলাদেশ পুলিশ৪৯ বছর আগে সাহসী মুক্তিযোদ্ধারা বাংলাদেশের এবং দেশের মানুষের জন্য স্বাধীনতা অর্জন করেছিলেন। তারা চিরকালের জন্য বাংলাদেশের জনগণের সম্মান ও শ্রদ্ধা অর্জন করেছেন। আজ জীবন ও স্বাধীনতার জন্য একটি নতুন হুমকি এসেছে। এটি করোনাভাইরাস (COVID-19)এর বিপদ। বাংলাদেশসহ বিশ্বজুড়ে এই রোগের বিরুদ্ধে লড়াই করছে চিকিৎসা ও স্বাস্থ্যসেবা প্রদানকারী পেশাদারেরা।মানুষ এমন অনেক ভাবে সহায়তা করছে যা আগে কল্পনাও করা হয়নি। তবুও চারপাশে তাকিয়ে দেখুন,কাকে সামনে সাহস করে দাঁড়িয়ে থাকতে দেখা যায়? তারা হল “বাংলাদেশ পুলিশ”। পুলিশেরা সাহস করে তাদের জীবনের বিভিন্ন রকম ঝুঁকি নিয়ে অদৃশ্য এক শক্তিশালী রোগের বিরুদ্ধে অবিরাম কাজ করে যাচ্ছে।আপনি পুলিশ। আপনি বাড়িতে থাকতে পারবেন না। পুলিশ অপরাধ রোধ এবং অপরাধীদের গ্রেফতারে তাদের দীর্ঘকালীন কর্তব্যগুলি প্রতিনিয়তই পালন করে চলেছে। পুলিশেরা জনগণ আরও কি করে নিরাপদ থাকতে পারে তার উপায়ও শেখাচ্ছে। আর তা ব্যক্তিগতভাবে, সোশ্যাল মিডিয়া এবং নিউজ মিডিয়ায় সাক্ষাত্কারের মাধ্যমে করা হচ্ছে। এই পরিবর্তিত বিশ্বের ধারায় এখন যা আগের চেয়ে আরও অনেক গুরুত্বপূর্ণ।স্বাধীনতা এমনি এমনি আসেনা। বাংলাদেশ পুলিশের নতুন প্রজন্ম এটি অর্জন করেছে। যখন এই যুদ্ধে জয়ী হবে, বাংলাদেশের জনগণ যে সমস্ত নায়কেরা সবকিছুর ঝুঁকি নিয়ে এই জয় এনেছে, চিরদিন তাদের কথা মনে করবে। আপনারাই সেই নায়ক যারা আজকে এই সময়ে জনগণের সুরক্ষা উন্নয়ন নিশ্চিত করতে কাজ করছেন।আমরা সকলেই সৃষ্টিকর্তার কাছে প্রজ্ঞা, শক্তি,কৃপা এবং বিচলিত যেন না হই সেই প্রার্থনা করি। জনগণের আপনাদের প্রয়োজন। দেশের আপনাদের প্রয়োজন। আপনি এবং আপনার পরিবারের সকলের সুস্বাস্থ্য ও শান্তি কামনা করছি।
বিশ্বব্যাপী ছড়িয়ে পড়া করোনা ভাইরাসের কালো ছোবল পড়েছে বাংলাদেশের মাটিতেও। ইতোমধ্যে করোনায় আক্রান্ত হয়ে ৯জন মৃত্যু হয়েছে। আক্রান্ত হয়েছে ৮৮ জন। প্রাণঘাতী এই ভাইরাস থেকে সাধারণ মানুষকে বাঁচাতে নিজেদের জীবনের ঝুঁকি নিয়ে কাজ করছে বিভিন্ন সংস্থা। তাদের মধ্যে বাংলাদেশ পুলিশ অন্যতম।করোনা মোকাবেলায় দিন রাত পরিশ্রম করছেন দেশের প্রাচীনতম এই সংস্থার সদস্যরা। যা চোখ এড়াতে পারেনি যুক্তরাষ্ট্র পুলিশের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদেরও। আমেরিকার সেই পুলিশ কর্মকর্তাদের মধ্যে অবসরপ্রাপ্ত পুলিশ কমান্ডার মাইক পার্কার একজন। মঙ্গলবার (৩১ মার্চ) বাংলাদেশ পুলিশের করোনা মোকাবেলার সাহসী ভূমিকার প্রশংসা করেছেন তিনি।নিজের সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে পুলিশের বিভিন্ন কর্মসূচির ছবি পোস্ট করেছেন তিনি। ফেসবুক পোস্টে বাংলা এবং ইংরেজি দুই ভাষাতে লেখা তার স্ট্যাটাসে বাংলাদেশের পুলিশের ভূয়সী প্রশংসা করেছেন মাইক পার্কার। নিচে দ্যা ডেইলি ক্যাম্পাসের পাঠকদের জন্য মাইক পার্কারের স্ট্যাটাসটি হুবহু তুলে ধরা হল..”আজকের নায়করা হলেন বাংলাদেশ পুলিশ৪৯ বছর আগে সাহসী মুক্তিযোদ্ধারা বাংলাদেশের এবং দেশের মানুষের জন্য স্বাধীনতা অর্জন করেছিলেন। তারা চিরকালের জন্য বাংলাদেশের জনগণের সম্মান ও শ্রদ্ধা অর্জন করেছেন। আজ জীবন ও স্বাধীনতার জন্য একটি নতুন হুমকি এসেছে। এটি করোনাভাইরাস (COVID-19)এর বিপদ। বাংলাদেশসহ বিশ্বজুড়ে এই রোগের বিরুদ্ধে লড়াই করছে চিকিৎসা ও স্বাস্থ্যসেবা প্রদানকারী পেশাদারেরা।মানুষ এমন অনেক ভাবে সহায়তা করছে যা আগে কল্পনাও করা হয়নি। তবুও চারপাশে তাকিয়ে দেখুন,কাকে সামনে সাহস করে দাঁড়িয়ে থাকতে দেখা যায়? তারা হল “বাংলাদেশ পুলিশ”। পুলিশেরা সাহস করে তাদের জীবনের বিভিন্ন রকম ঝুঁকি নিয়ে অদৃশ্য এক শক্তিশালী রোগের বিরুদ্ধে অবিরাম কাজ করে যাচ্ছে।আপনি পুলিশ। আপনি বাড়িতে থাকতে পারবেন না। পুলিশ অপরাধ রোধ এবং অপরাধীদের গ্রেফতারে তাদের দীর্ঘকালীন কর্তব্যগুলি প্রতিনিয়তই পালন করে চলেছে। পুলিশেরা জনগণ আরও কি করে নিরাপদ থাকতে পারে তার উপায়ও শেখাচ্ছে। আর তা ব্যক্তিগতভাবে, সোশ্যাল মিডিয়া এবং নিউজ মিডিয়ায় সাক্ষাত্কারের মাধ্যমে করা হচ্ছে। এই পরিবর্তিত বিশ্বের ধারায় এখন যা আগের চেয়ে আরও অনেক গুরুত্বপূর্ণ।স্বাধীনতা এমনি এমনি আসেনা। বাংলাদেশ পুলিশের নতুন প্রজন্ম এটি অর্জন করেছে। যখন এই যুদ্ধে জয়ী হবে, বাংলাদেশের জনগণ যে সমস্ত নায়কেরা সবকিছুর ঝুঁকি নিয়ে এই জয় এনেছে, চিরদিন তাদের কথা মনে করবে। আপনারাই সেই নায়ক যারা আজকে এই সময়ে জনগণের সুরক্ষা উন্নয়ন নিশ্চিত করতে কাজ করছেন।আমরা সকলেই সৃষ্টিকর্তার কাছে প্রজ্ঞা, শক্তি,কৃপা এবং বিচলিত যেন না হই সেই প্রার্থনা করি। জনগণের আপনাদের প্রয়োজন। দেশের আপনাদের প্রয়োজন। আপনি এবং আপনার পরিবারের সকলের সুস্বাস্থ্য ও শান্তি কামনা করছি।