অনুসরণকারী

মঙ্গলবার, ২৯ নভেম্বর, ২০১৬

আপনার নিরাপত্তার স্বার্থে বাংলাদেশের আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী,পুলিশ বাহিনীর পক্ষ থেকে নাগরিকদের জন্য এ ধরনের তিনটি গুরুত্বপূর্ণ! অ্যাপ্লিকেশন-











সম্প্রতি অনেকেই মোবাইল ফোনে ‘তথ্য দিন, সেবা নিন, নিরাপদে থাকুন’ এ স্লোগানে একটি বার্তা পান। বাংলাদেশ পুলিশের পাঠানো ওই বার্তায় গুগলের প্লে স্টোর ও অ্যাপল অ্যাপ স্টোর থেকে ‘বিডি পুলিশ হেল্প লাইন’ নামের একটি অ্যাপ ডাউনলোডের জন্য বলা হয়।


বাংলাদেশের আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পক্ষ থেকে নাগরিকদের জন্য এ ধরনের তিনটি গুরুত্বপূর্ণ অ্যাপ্লিকেশন উন্মুক্ত করা হয়েছে। এর মধ্যে রয়েছে রিপোর্ট টু র‍্যাব, হ্যালো সিটি ও পুলিশ হেল্প লাইন।

গত আগস্ট মাসে অপরাধমূলক কর্মকাণ্ডের তথ্য আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর কাছে সরাসরি জানাতে দুটি স্মার্টফোন অ্যাপ্লিকেশন (অ্যাপ) প্রকাশ করে র‍্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটালিয়ন (র‍্যাব) ও ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের কাউন্টার টেররিজম অ্যান্ড ট্রান্সন্যাশনাল ক্রাইম (সিটিটিসি) বিভাগ।

‘রিপোর্ট টু র‍্যাব’ নামে র‍্যাবের অ্যাপে তথ্য জানানোর পাশাপাশি ছবি বা ভিডিও দিয়েও সহায়তা করা যায়। তথ্য জানানোর সময় অপরাধের ধরন, ঘটনাস্থলের ঠিকানা ও বিবরণ উল্লেখ করে দিতে হয়। র‍্যাবের ১৪টি জোনের মুঠোফোন নম্বর পাওয়া যায় এই অ্যাপে।

অ্যাপটিতে মানুষ কেমন সাড়া দিচ্ছে জানতে চাইলে র‍্যাবের আইন ও গণমাধ্যম শাখার পরিচালক মুফতি মাহমুদ খান প্রথম আলোকে বলেন, ইতিমধ্যে অ্যাপটিতে ১৪ হাজারের মতো ‘নক’ হয়েছে। অ্যাপটির মাধ্যমে ইভ টিজিং, মাদক, সন্ত্রাসবিষয়ক নানা তথ্য এসেছে। সে হিসেবে জনগণের সাড়া ভালো। মানুষ অ্যাপটিকে ‘সিরিয়াস’ ভাবে নিচ্ছে। অবশ্য র‍্যাবের এখতিয়ারের বাইরের কিছু বিষয় যেমন জমিজমা-সংক্রান্ত বিষয়েও অভিযোগ দিয়েছে। কেউ কেউ অসম্পূর্ণ তথ্য দিয়েছেন।

মুফতি মাহমুদ খান বলেন, অ্যাপটির মাধ্যমে যত অভিযোগ এসেছে, তা যাচাই-বাছাইয়ের ভিত্তিতে ৬০ শতাংশ ক্ষেত্রে র‍্যাব সাড়া দিয়েছে।

জঙ্গিবাদ/উগ্রবাদ, সাইবার ক্রাইম, বোমা/বিস্ফোরক/অস্ত্র/মাদক, আন্তদেশীয় অপরাধ/জালিয়াতি ও মোস্ট ওয়ান্টেড-‘হ্যালো সিটি’ অ্যাপের মাধ্যমে এই বিভাগগুলোতে পুলিশের সিটিটিসিকে অপরাধের তথ্য দেওয়া যায়। এই অ্যাপে তথ্য জানানোর পাশাপাশি ছবি, অডিও ও ভিডিও ফাইল দেওয়া যায়। নিজের নাম প্রকাশ না করেও তথ্য দেওয়ার সুবিধা রাখা হয়েছে ‘হ্যালো সিটি’ অ্যাপে।

গুগল প্লে স্টোরের তথ্য অনুযায়ী, ২৪ অক্টোবর হালনাগাদ করা হয়েছে বিডি পুলিশ হেল্প লাইন অ্যাপটি। গুগল প্লে স্টোরের যোগাযোগ বিভাগে থাকা অ্যাপটি ডাউনলোড সংখ্যা ৫ হাজার থেকে ১০ হাজারের মধ্যে। বাংলাদেশ পুলিশের কার্যক্রমে গতিশীলতা ও স্বচ্ছতা নিশ্চিত করতে ‘বিডি পুলিশ হেল্প লাইন’ নামের নতুন অ্যাপটির উদ্বোধন করা হয় ১৩ অক্টোবর।

পুলিশ সদর দপ্তরে অ্যাপটি উদ্বোধনের সময় পুলিশের মহাপরিদর্শক (আইজিপি) এ কে এম শহীদুল হক বলেন, অ্যাপটির মাধ্যমে কোনো অভিযোগ করলে, তা সংশ্লিষ্ট থানা থেকে শুরু করে পুলিশ হেডকোয়ার্টার্সে পর্যন্ত পৌঁছে যাবে। একইভাবে মেট্রোপলিটন এলাকায় কোনো অভিযোগ করা হলে অভিযোগটি সংশ্লিষ্ট ওসি, জোনাল এসি, উপকমিশনার (ডিসি), পুলিশ কমিশনার ও পুলিশ সদর দপ্তরে আসবে। এতে ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা তদারকি করতে পারবেন। এবং অভিযোগের বিষয়ে কোনো ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে কি না, সেটিও সংশ্লিষ্ট ওসি এই অ্যাপের মাধ্যমে জানিয়ে দেবেন। অভিযোগকারী ও ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা অভিযোগের ব্যবস্থা সম্পর্কে জানতে পারবেন। এতে জবাবদিহি নিশ্চিত হবে।

শুরুতে ময়মনসিংহ ও জামালপুরে পাইলট প্রকল্প শেষ করে অ্যাপটি সারা দেশে চালু করা হয়। ব্যবহারকারীরা বেনামে অথবা নির্দিষ্ট নাম ও পাসওয়ার্ড ব্যবহার করে অ্যাপটি ব্যবহার করতে পারবেন।
ঠিকানা:
রিপোর্ট টু র‍্যাব: (https://goo.gl/gZVHAu)
হ্যালো সিটি: (https://goo.gl/IxCyE8)
বিডি পুলিশ হেল্প লাইন: (https://goo.gl/fGvR56)

দৈনিক প্রথম আলো থেকে সংগৃহীত

কিশোরগঞ্জের গর্ব চিত্রনায়ক সাইমন


সাইমন সাদিক........
https://www.facebook.com/Nisadvinkabir/










বাংলাদেশী চলচ্চিত্রে সাইমন সাদিকের (Saimon Sadik) অভিষেক ঘটে গুণী পরিচালক জাকির হোসেন রাজু পরিচালিত জ্বী-হুজুর চলচ্চিত্রের মাধ্যমে। প্রথম চলচ্চিত্রে খুব বেশী সফল হতে না পারলেও দ্বিতীয় চলচ্চিত্র পোড়ামনে অভিনয় করে সাইমন জনপ্রিয়তা অর্জন করেন এবং চলচ্চিত্রে তার অবস্থান শক্তিশালী করতে সক্ষম হন।  জাকির হোসেন রাজুর একান্ত আগ্রহ ও প্রচেষ্টায় চলচ্চিত্রে আগমন ঘটে সাইমনের। সাগর শিকদার নামে চলচ্চিত্রের এক জুনিয়র শিল্পীর মাধ্যমে জাকির হোসেন রাজুর সাথে সাইমনের পরিচয় ঘটে। রাজু তাকে নায়ক বানানোর স্বপ্ন দেখান, সেই স্বপ্নে বিভোর হয়ে বারিধারায় কর্মরত চাকরীটিও বাদ দিয়েছিলেন সাইমন, কিন্তু নায়ক হওয়া হচ্ছিল না। প্রায় দু্ই বছর পর আনন্দমেলা চলচ্চিত্রের প্রযোজনায় জ্বী হুজুর চলচ্চিত্রের নায়ক হিসেবে সাইমন কাজ শুরু করেন।  এই সময়ের কষ্টকর স্মৃতিকে স্মরণ করে সাইমন দৈনিক ডেসটিনিকে দেয়া এক সাক্ষাতকারে বলেন, ‘জাকির হোসেন রাজু স্যারের সঙ্গে আমি প্রায় ৪ বছর। এই ৪ বছর অনেক জায়গায় তার সঙ্গে ঘুরেছি। যেখানেই গেছি সেখানেই নেতিবাচক কথা শুনতে হয়েছে। তাদের কারো কারো কথায় অন্তরটা বিষিয়ে উঠেছে। কান্না পেয়েছে। ওয়াশরুমে গিয়ে কেঁদেছিও কখনো কখনো। কেউ কেউ বলেছেন, রাজু ভাই 

এটাকে কোথা থেকে ধরে এনেছে? এটা কোনো নায়ক হল? মানুষ মানুষকে এভাবে কষ্ট দিতে পারে তা বিশ্বাস করতে কষ্ট হয়। সবকিছু ছেড়ে দিয়ে গ্রামে চলে যেতে চাই। কিন্তু পরিচালক আমাকে যেতে দেন না। তিনি বলেন, এসব কষ্ট মেনে নিয়েই সামনে এগিয়ে যেতে হবে। কষ্টকে শক্তিতে পরিণত করতে হবে। যারা এসব বাজে কথা বলছেন তারা তো তোমাকে নায়ক বানাবেন না, তোমাকে নায়ক বানাব আমি। তার উৎসাহে আবার চাঙ্গা হয়েছি।’ জ্বী-হুজুরের মুক্তি উপলক্ষে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে কেঁদেছিলেন সাইমন। জাকির হোসেন রাজু পরিচালিত সাইমনের দ্বিতীয় ছবি পোড়ামনের আকাশচুম্বী সাফল্য পায়। সাইমনকে নিয়ে একাধিক ছবিতে কাজ করা শুরু করেন রাজু। জাজ মাল্টিমিডিয়ার ব্যানারে দবির সাহেবের সংসার চলচ্চিত্রের শ্যুটিং শুরু হয়। কিন্তু ২০১৩ সালের সেপ্টেম্বর মাসে জাজ মাল্টিমিডিয়ার কর্ণধার আবদুল আজিজ এবং পরিচালক জাকির হোসেন রাজুর সাথে দুর্ব্যবহারের কারণে সম্পর্কের অবনতি ঘটে। জাজ-এর সকল ছবি থেকে সাইমন বাদ পড়েন, সাইমনের সাথে অভিনয়ে অস্বীকৃতি জানান নায়িকা মাহি এবং রাজু-সাইমন জুটির ভাঙ্গন ঘটে। এমনও শোনা গিয়েছিল – সাইমন অভিনীত ছবি জাজ-এর প্রজেক্টরে পরিবেশন করা হবে না। কিন্তু রাজুর সাথে বিচ্ছেদের পর সাইমনকে নিয়ে অন্যান্য পরিচালকরা কাজ শুরু করেন এবং সাইমন ধীরে ধীরে নিজের অবস্থানকে শক্ত করতে কাজ করে চলছেন। ২০১৪ সালে সাইমন সাদিকের বাল্যবন্ধু শাহাদাৎ হোসেনের অকাল মৃত্যুর পরে বন্ধুর স্মৃতির প্রতি শ্রদ্ধা জানাতে সাইমন এলাকার বন্ধুদের নিয়ে গঠন করেন ‘দূর্বার শাহাদাৎ’ নামের একটি সংগঠন। সাইমন এ সংগঠনের সভাপতি। সংগঠনটি এলাকার রাস্তা সংস্করণ, বিনামূল্যে চিকিৎসা সেবা দিচ্ছে। একান্নবর্তী পরিবারে সাইমনের জন্ম এবং বেড়ে উঠা। বাবা-মা এবং আরও আট চাচার সাথে একত্রে বসবাস করেছেন নায়ক হওয়ার পূর্বে। সাইমনের তিন বোন পপি, পলি, দীপু এবং এক ভাই সাফায়েত।
https://www.facebook.com/Nisadvinkabir/

শনিবার, ২৬ নভেম্বর, ২০১৬

খুবই সহজে মোবাইল ফোনে টাকা উর্পাজন-মাসে-১৫০০০ হাজার থেকে ২০০০০/=

ভিডিও টা দেখে নিন প্রথমে.........







খবর! সুখবর! Android বা টাচ মোবাইল ব্যবহার
কাররীদের জন্য! সু খবর! আমি আপনাদের কাছে একটা গুরুত্ব
পূর্ন তথ্য উপস্থাপন করতে যাচ্ছি আসা করি
সবাই মনোযোগ দিয়ে পড়বেন।আপনি কী
আপনার লেখা পড়া বা কাজের মধ্যে কিছু

টাকা ইনকাম করতে চান যা দিয়ে আপনি
আপনার লেখা পড়ার খরজ বা অন্যান্য কাজ
করতে পারবেন।যদি আপনি প্রতি দিন এখানে
15-20 মিনিট কাজ করেন তাহলে প্রতি মাসে
আপনি 15000-20000 হাজার টাকা ইনকাম
করতে পারেন। এই টাকা সকল ONLINE
BANK,এবং cadit card,Debit card,Master
card,Visa card এর মাধ্যমে cash তুলতে পারেন।
যদি ইনকাম করতে চান তাহলে যা করবেন।
তো জানুন কিভাবে শুরু করবেন।প্রথমে play
stor থেকে champcash app download করে
install করুন এর পর Sing up করার জন্য যা যা
প্রয়োজন 1, Name 2, Email addrees 3, parsonal
passward 4, date of birth 5, country 6, whats app
mobail number মানে যে নম্বর দিয়ে whats app
খোলা আছে ওই নম্বরটা দিয়ে accept করে ok
করুন এর পর ID ( Reffer) এর জায়গায়, 8643727
বসিয়ে submit করে verry fi করুন। Registration
successful হলে আপনার ID ACTIVE হয়ে যাবে
আর ID ACTIVE হলে আপনার account এ $1
ডলার বা বাংলায় 75 টাকা পেয়ে যাবেন।
এবার আসুন প্রতি দিন কী ভাবে Income
করবেন জেনে নেই। play story যা ডাউনলুড
করুন hola vpn.moon vpn. black vpn. solo vpn.
অারু অানেক vpn রয়েছে তা কানেক্ট করে।
চলেযান champcash এবার open করুন income
janction যান তার পর offer well jan. abar income
করুন অানলিমিটেড। 6. 30 সেকেন্ড অপেখ্খা
করে Exit করুন আর apps টি openকরে দেখুন
আপনার Account এ $1.032 জমা হয়েছে। এ
ছারা এই app টিতে অনেক option আছে
ইনকাম করার জন্য। এবং বিস্তারিত জানতে
হোয়াটসএপপ এ যোগাযোগ 01731880215আর
reffer id 8643727 টা হলো জয়েন করার জন্য।
এটা না দিলে আপনে আইডি ওপেন করতে
পাবেন না। আর আপনার আইডি খোলার পর

আপনার ও একটা reffer id আসবে|

বুধবার, ১৬ নভেম্বর, ২০১৬

লোকটাকে চিনতে ভূল করার কথা না।

#ড্যানি_মরিসন

এই কিম্ভূত লোকটাকে চিনতে ভূল করার কথা না।
১৯৮৭ সালে অভিষেক হয় তার। নিউজিল্যান্ডের
হয়ে টেস্টে ১৬০ ও ওডিআই তে ১২৬ টি উইকেট
নিয়েছেন।
অবশর নেয়ার পরেও লেগে আছেন
ক্রিকেটের সাথে।আইপিএল,বিপিএল,এসএলপিএল,সি
পিএল,পিএসএল,বিগব্যাস,ন্যাটওয়েস্ট সহ আন্তর্জাতিক
ক্রিকেটে কমেন্টর ও ম্যাচ উপস্থাপনার
দায়ীত্বে থাকেন। সব থেকে মজার বিষয় হচ্ছে
সে সব সময় হাসি খুশি ও মজার মধ্যে থাকেন।
কখনো চোখ টেরা করে কিংবা মুখ বাকা করে
অদ্ভূত স্টাইলে অংগভংগি করেন।
ড্যানি ব্যক্তি জীবনে খুবই ভালো। সত্যকে সত্য
বলার মতো সাহস রাখেন। সম্ভবত ২০১৩ সালের
আইপিএলে ইন্ডিয়ান ক্রিকেটারদের কট্টর
সমালোচনা করার কারনে পরের বারের আইপিএলে
আর তাকে নেয়া হয়নি। যার ফলে কঠোর
সমালোচনার মুখে পরে বি সি সি আই। পরের
আইপিএলে তাকে আবার অন্তর্ভুক্তি করা হয়।
যাই হোক,
ড্যানি না থাকলে হয়তো ক্রিকেটের রস,কষ কমে
যেতো। বাহ্যিক সৌন্দর্য যে আসল সৌন্দর্য না তার
বড় প্রমান ড্যানি। মনে হতো যেনো লবন বিনে
তরকারির মতো।
#লাভ_ইউ_ড্যানি

এক নজরে দেখে নিন নেত্রকোণা জেলা পুলিশের নবীন এএসআই পদোন্নতি প্রাপ্তদের সকলের আলোকচিত্র....










































































































































































































































































































 https://www.facebook.com/Nisadvinkabir/






























































































কিশোরগঞ্জের সাহেব আলী পাঠান

  সাহেব আলী পাঠান (পুলিশ সুপার) জনাব সাহেব আলী পাঠান ১৯৮২ সালের ১ জানুয়ারি কিশোরগঞ্জ জেলার কুলিয়াচর উপজেলার পশ্চিম আবদুল্লাপুর গ্রামের এক সম...