অনুসরণকারী

সোমবার, ১২ ডিসেম্বর, ২০১৬

পুলিশ সদস্য শের আলীর কান্না, কাঁদাচ্ছে সারাদেশকে













পাষাণ পৃথিবী, স্বার্থের জন্য ছুটছি সবাই। আজব দুনিয়া! প্রতিদিন হিংসা বিদ্বেষ বাড়ছে মায়ামমতা কমছে। চারিদিকে যেন রক্তের হলিখেলা। বাড়ছে শত্রুতা। স্বার্থের কাছে সবাই এক প্রকার অন্ধ! ব্যতিক্রমও যে নেই তা নয়, যেমন শের আলী। অন্যের জন্য কাঁদলেন, আর কাঁদালেন বুঝিয়ে দিলেন মানুষ মানুষের জন্য।

রবিবার (১১ ডিসেম্বর) কক্সবাজার-চট্টগ্রাম মহাসড়কের রামুর রশিদনগরে ইউনিক পরিবহণের একটি যাত্রীবাহী বাস নিয়ন্ত্রন হারিয়ে উল্টে গিয়ে ৪ জন নিহত হয়। আহত হয় ২৫ জনের বেশি। ওই বাসের নিচে চাপা পড়ে একটি ছোট্ট শিশু।

তিন ঘণ্টা চেষ্টার পর সেনাবাহিনীর সহযোগিতায় রক্তাক্ত শিশুটিকে উদ্ধার করে আনেন স্থানীয় বাসিন্দা শের আলী। উদ্ধার করা মাত্রই কোন কিছু বুঝে উঠার আগেই রক্তাক্ত শিশুটিকে নিয়ে হাসপাতালের উদ্দেশ্যে সর্ব শক্তি দিয়ে দৌঁড়ানো শুরু করেন শের আলী! দৌঁড়ানোর সাথে সাথে অপরিচিত এই শিশুটির জন্য চিৎকার করে কাঁদতে থাকেন। তার কান্নায় শোকে স্তব্ধ গোটা পরিবেশ সবাই অবাক। শিশুটির কষ্ট ও যন্ত্রণা দেখেই অঝোরে কেঁদেছেন তিনি যেন আপন কেউ। ওই সময় শের আলীর কান্না দেখে উপস্থিত জনতাও চোখের পানি আটকাতে পারেননি।

শের আলীর চরিত্রই আসল চরিত্র। এটাই হচ্ছে মানবতা। মানবিকতা ও উত্তম চরিত্রের উদাহরণ। সমাজে এই মানুষ গুলি হারিয়ে যাচ্ছে। তাকে মুল্যায়ন না করলে হয়তো অকৃতজ্ঞই থেকে যাবো আমরা। আসুন আমরা বদলাই, তাহলে বদলাবে সমাজ, বদলে যাবে প্রিয় দেশ।

উল্লেখ্য যে, পরে জানা গেছে, চট্টগ্রাম ডিবি পুলিশে কর্মরত শের আলী।

সংগ্রহেঃ.somoyerkonthosor নিউজ পেপার
এডিটিং- কবির .


#https://www.facebook.com/Nisadvinkabir/

রবিবার, ১১ ডিসেম্বর, ২০১৬

এমন ফেব্রুয়ারি মাস আবার ৮২৩ বছর পর আসবে।


https://www.facebook.com/Nisadvinkabir/



https://www.facebook.com/Nisadvinkabir/



যে কোনো মূহুর্তে যে কেউ এই পৃথিবীর মায়া ত্যাগ করে না ফেরার দেশে চলে যেতে পারে। তবে যারা ২০১৭ সালের ফেব্রুয়ারি মাসটা পাবেন তারা একদিক থেকে অনেক ভাগ্যবান। কারণ এমন ফেব্রুয়ারি মাস আবার ৮২৩ বছর পর আসবে।

এই ফেব্রুয়ারির বৈশিষ্ট হলো সপ্তাহের প্রতিটি দিন এই মাসে চারবার করে আসবে। সাধারণত যা হয়না। শনি ৪বার, রবি ৪বার, সোম ৪বার, মঙ্গল ৪বার, বুধ ৪বার, বৃহষ্পতি ৪বার এভাবে শুক্রও চারবার। একবার ক্যালেন্ডার খুলে দেখলেই বিষয়টা আপনার নজরে আসবে।

আর এই ঘটনাকে চাইনিজ ফেংশুই মতে মানিব্যাগ ফেব্রুয়ারি বলে।
https://www.facebook.com/Nisadvinkabir/

রবিবার, ৪ ডিসেম্বর, ২০১৬

আসুন জেনে নিই বাংলাদেশের পুলিশের কয়টি ইউনিট আছে?

https://www.facebook.com/Nisadvin

বাংলাদেশ পুলিশ

      ↓

  1. রেঞ্জ পুলিশ
  2. মেট্রোপলিটন পুলিশ
  3. স্পেশাল ব্রাঞ্জ (এসবি)
  4. ক্রিমিনাল ইনভেষ্টিগেশন ডিপার্টমেন্ট (সিআইডি)
  5. রেলওয়ে পুলিশ (জিআরপি)
  6. হাইওয়ে পুলিশ
  7. ইন্ড্রাষ্ট্রিয়াল পুলিশ
  8. পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেষ্টিগেশন (পিবিআই)
  9. স্পেশাল সিকিউরিটি অব প্রটেকশন ব্যাটালিয়ন (এসপিবিএন)
  10. আর্মড পুলিশ ব্যাটালিয়ন (এপিবিএন)
  11. এয়ারপোর্ট আর্মড পুলিশ ব্যাটালিয়ন (এএপি)
  12. র‌্যাপিড এ্যাকশান ব্যাটালিয়ন (র‌্যাব)
  13. নৌপুলিশ
  14. পর্যটন পুলিশ





বাংলাদেশের সবচেয়ে এ সময়ের আলোচিত্র ....ভিডিও টি দেখে নিন!

শুক্রবার, ২ ডিসেম্বর, ২০১৬

পুলিশের ইহকাল পরকাল












পুলিশের ইহকাল পরকাল


সিলেটভিউ টুয়েন্টিফোর ডটকম, ২০১৬-১২-০২ ১১:২৭:২৩

:: আনসার উদ্দিন খান পাঠান ::
মরহুম সুরত আলী একজন ছোটখাটো পুলিশ অফিসার ছিলেন। হার্টের ব্যামোতে তিনি হঠাৎ পরলোক গমন করেন। পরলোক যাওয়ার আগে অবশ্য তাঁর চাকরি থেকে রিটায়ারমেন্টে যাওয়ার সুযোগ হয়েছিল। সেই সুযোগে তিনি চশমার পুরু কাচের ভিতর দিয়ে পুলিশ নয় একজন সাধারণ মানুষ হিসেবে নিজ সংসার, সমাজ আর দেশকে দেখে গেছেন ক'দিন। গিন্নির উচ্চস্বরে সাংসারিক অনটন সংক্রান্ত নিত্যদিনের তিক্ত বক্তৃতা, মাঝারী ও ছোট পুত্রের উচ্ছন্নে যাওয়া, তিন নম্বর কন্যার প্রেম করে অর্ধ বেকারের সঙ্গে পালিয়ে যাওয়া এবং তদউদ্ভুত ঘোলাটে পরিস্থিতি সামাল দেওয়া। রাস্তায় বিষাক্ত বাতাস সেবন, রাজনৈতিক ডামাডোল আর আইন-শৃখলার অবনতি সংক্রান্ত টেনশন ইত্যাদি সবমিলে তার দুর্বল হৃদযন্ত্রের ক্রিয়াকে দ্রুত নিস্তব্ধ করে দিল।

মরে যাওয়ার ৪০ দিন পর বিশেষ দোয়া উপলক্ষে মরহুমের সকল পুত্র কন্যা একত্রিত হলো। দোয়া আরজ গোজার শেষে রাত্রিবেলায় তার পুত্র-কন্যারা মনিমাণিক্যের সুরত আলীর জীবন ভর আঁকড়ে রাখা ফুল আঁকা মরচে ধরা ট্রাংকের ডালা ভাঙলো। মূল্যবান কিছু না পেয়ে শোকের মাত্রা আরো বাড়লো। পাওয়া গেলো রুমাল দিয়ে পেচানো একটা পুটলা তার মধ্যে একটা কিছু অদ্ভুত চিঠি, সুরত আলীর লেখা।
তার মধ্যে একটি এরকম-
"আশা করি আপনারা আমাকে চিনতে পেড়েছেন। দুষ্টের দমনকারী, শিষ্টের লালনকারী, অত্যাচারিতের ভরসা, আইনের রক্ষক, নিরাপত্তার প্রতীক কিংবা ঘোষখোর, চোরের বন্ধু, আইনের ভক্ষক, সরকারের পেটুয়া বাহিনী, জুলুমবাজ ইত্যাদি যেকোন গোত্রে আমাকে ফেলতে পারেন। যেটিতেই ফেলেন না কেন যুক্তির কোন অভাব হবে না। একই পোশাক, একই কাজ, একই সমতলে যুগ যুগ ধরে আছি। আমাকে চিনতে আপনাদের একটুও ক্লেশ হওয়ার কথা নয়। পক্ষান্তরে আপনাদের আমি ভাল করে চিনতে পারি না। আপনারা সকলেই উত্তম পোশাকে থাকেন, সুন্দর যুক্তিগ্রাহ কথা বলেন। গাড়ি, বাস, স্কুটার আর রিকসা দিয়ে প্রতিদিন নগরের রাস্তা ধরে পিপড়ের মত ছুটে যান। আমি চিনতে পারিনা আপনাদের মধ্যে কে রাষ্ট্রের কর ফাঁকি দিচ্ছেন, রাষ্ট্রের কোষাগারকে নিজের স্বপ্নে পাওয়া ধন বলে নয়-ছয় করছেন, পয়সা দিয়ে মাস্তান পুষছেন, ঠিকাদারির জন্য অসুস্থ প্রতিযোগিতায় লিপ্ত হচ্ছেন, স্বার্থের জন্য রাজনৈতিক ডিগবাজি খাচ্ছেন, ক্ষমতার যাচ্ছেতাই ব্যবহার করছেন, অন্যকে ল্যাং মারার ধান্ধা করছেন। ক্ষুদ্র স্বার্থের জন্য কলম ধরছেন, শীতাতপ নিয়ন্ত্রিত ঘরে বসে টেবিলের নিচ দিয়ে টাকার বান্ডিল আকর্ষণ করছেন, শিকার ঘায়েলের জন্য চুরি পিস্তল ইত্যাদি পোশাকের নিচে কিংবা ইউনিয়নবাজির আড়ালে নিজের আসল কাজকে পায়ে ঠেলে কালো আয়ের রাশ ধরেছেন। সাদা চোখে এ সমস্ত ঘাপটিমারাদের চিনা যায় না, কিন্তু আমাকে আপনি চিনতে পারেন দেখতে পারেন। শুধু দেখাই নয় অনুমানে আরো কিছু বুঝেও নিতে পারেন যেমন - অতিরিক্ত মাল বুঝাই বা অতিরিক্ত গতির জন্য যখন কোন ট্রাক থামিয়ে ড্রাইভারের কাগজ পরীক্ষা করি তখন ভেবে নেন আমি ঘুষ নিচ্ছি, লালবাতি পেরোনোর দায়ে যখন গাড়ি থামাই, বুঝে নেন যাত্রীর সঙ্গে অশোভন আচরণ করছি। রাস্তায় জটলাকারীদের সারানোর জন্য যখন লাঠিপেটা করি বুঝে নেন বিনা উস্কানীতে আমি গণ্ডগোল পাকাচ্ছি। আপনাদের আপনাদের নিয়ে যদি আমি আনুমানিক বুঝাবুঝি করি তার জন্য আপনারা নানা জায়গায় নালিশ, মামলা ইত্যাদি করে বসেন। আপনাদের কারো সম্পর্কে আমি যদি কোন অভিযোগ আনি তো, তা নিশ্চিত হয়েই আনতে হবে। নইলে বিপদ।

আপনারা আপপনাদের সন্তানদের আমাকে আঙুল দিয়ে দেখিয়ে আমার সম্পর্কে সতর্ক থাকতে বলেন। আমি আমার সন্তানদের সতর্ক করতে পারি না, আপনাদের মধ্যে যারা ছদ্মবেশী তাদের চিনি না বলে। আমাদের কাছে কোন দৈববাণী আসে না, আমি মানুষের ভূত ভবিষ্যৎ গুনতে জানিনা, আমার মাঝে আপনারা আমাকে ইংল্যান্ডের 'ববি' হতে বলেন কিন্তু নিজেরা ইংল্যান্ডবাসীর মতো গুণাবলী অর্জনে ব্রতী হন না। আপনি যখন উচ্চস্বরে আমার সঙ্গে কথা বলেন তখন সৎ সাহসের জন্য অন্যরা প্রশংসা করে, কিন্তু আমি যখন তেমন করে বলি আমি হয়ে যাই দাম্ভিক বেয়াদব। অপরাধ নিয়ন্ত্রণ আর ট্রাফিক নিয়ন্ত্রনে একটা কিছু করা দরকার এই বলে আপনি যখন বাহবাহ দিচ্ছেন পরক্ষণেই অবলীলায় সে অপরাধে আপনি নিজেই সামিল হয়ে যান। যারা আপনাকে তথাকথিত সৎসাহসের জন্য বাহবা দিলো তারা আপনাকে দেখে না কিন্তু আমি দেখি। আমি তখন আপত্তি জানালে শুধু আপনি নন আপনার অনুসারীরাও তেড়ে আসে। আপনি যখন অপরাধের শিকার হন তখন আমাকে আপনার নিজ পাজরের কাছে প্রত্যাশা করেন, আবার সুখ শান্তিতে থাকেন তখন আপনার আঙ্গিনাও যেন না মাড়াই সেই মুনাজাত করেন। আমার নজরদারীর জন্য যখন আপনার সম্পদের নিরাপত্তা নিশ্চিত থাকে আপনি ঘূনাক্ষরেও আমাকে ধন্যবাদ দেন না, কিন্তু আমার দৃষ্টি গলিয়ে যখন অপরাধী আপনাকে ঘায়েল করে আমাকে তখন শুলে চড়ান। পুলিশ যুগোপযোগী নয় বলে সেমিনারে গলা ফাটান, কলমের কালি ফুরান, আবার পুলিশ খাতে সরকারি বরাদ্দ একটু বেশি হলেই আঙুল তুলে আপত্তি জানান।
আমার সান্ত্বনা হয়ত এই আমি ছিলাম, আছি এবং থাকবো। আপনারা যতদিন থাকবেন আমিও ততদিন থাকবো। আমাকে মুছে ফেললে আপনার রয়ে যাওয়া শান্তিটুকু ক্ষতিগ্রস্ত হবে। আমাকে নিয়েই বাঁচতে হবে আপনাদের। আপনাদের সম্পদ, আপনাদের দেহ, আপনাদের সম্ভ্রম রক্ষার জন্য এখনো আমি হাজির হই। এটিই আমার জীবনের পরম পাওয়া।

ইতি- আপনাদের সুরত আলী।

চল্লিশ রাত্তিরেই মিসেস সুরত আলী তদীয় মৃত স্বামীকে স্বপ্নে দেখলেন প্রথম। শেষ বিচারের মাঠে লক্ষলক্ষ মানব সন্তান পেরেশানের সাথে শেষভাগ্য নির্ধারণের অপেক্ষায়। সুরত আলীর মুখে উৎকণ্ঠা আরো বেশি। আলোর তৈরি ফেরেশতা তাকে সামনে ডাকলেন।
স্বর্গ কিংবা নরক নির্ধারিত হবে তার।
ফেরেশতাঃ - পৃথিবীতে থাকার সময় নিয়মিত ইবাদত কি করতে তুমি?
সুরত আলীঃ-না, আমি পারি নি। এমনকি সপ্তাহের পবিত্রতম দিনটিতে সবাই যখন ইবাদতে মশগুল আমি তখন রাস্তায় ট্রাফিক নিয়ন্ত্রণ করছি, মানুষের নিরাপত্তার জন্য রাস্তায় টহল দিচ্ছি, সময়ের অভাবে পুলিশের পোশাক খুলে পাক পবিত্র হওয়ার জন্য অজু গোসল করতে পারিনি। এমনকি বছরে যে দুইবার বিশেষ জমায়েত তাতেও সামিল হতে পারিনি। গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তিদের নিরাপত্তার জন্য দাঁড়িয়ে থাকতে হয়েছে।

ফেরেশতাঃ মানুষের সঙ্গে ভাল ব্যবহার কি করতে তুমি?
সুরতঃ না, আমি তাও পারিনি। রাস্তায় দাঁড়িয়ে থাকতে আমার প্রচুর কষ্ট হতো। দায়িত্ব পালনকালে সময়ের কোন সীমারেখা ছিল না। নিয়ম মাফিক খাওয়া যেতো না। এর মধ্যে মেজাজ সব সময় ঠিক রাখা যেতো না। সেই সময়গুলোতে ইচ্ছের বিরুদ্ধে আমি অনেকের সঙ্গে রুঢ় হয়েছি।

ফেরেশতাঃ তুমি তোমার সন্তানদের সুশিক্ষা দিয়েছো কি?
সুরতঃ না, পারি নি। আয় যা ছিল তা দিয়ে খেয়ে পরে বেঁচে থেকে সন্তানদের লেখাপড়ার খরচ পুরোটা যোগাতে পারি নি। প্রায় প্রতি বছর বদলীর জন্য কোথাও স্থিতিশীল হয়ে বাচ্চাদের বিদ্যালয়ে দিতে পারি নি। পড়াশুনায় ওদের যথেষ্ট ক্ষতি হয়েছে। সীমাহীন কাজের জন্য নিজের সন্তানদের দিকে নজর দিতেও পারি নি। নিজে নিজে কষ্ট করে দু'য়েকটা মানুষ হয়েছে, বাকিগুলো উচ্ছন্নে গেছে।

ফেরেশতাঃ তাহলে তুমি ভালো কাজটা কি করেছো?
সুরতঃ যে পয়সা আমার প্রাপ্য নয় বলে আমার বিবেক বলেছে সুযোগ পেয়েও আমি তা গ্রহন করিনি । জীবনে ভালো কাজ বলতে ওটুকুই।

সুনসান নীরবতা। পুলিশ কর্মকর্তা সুরত আলীর ভাগ্য নির্ধারণের পালা। কয়েক মুহুর্ত পর গায়েবী আওয়াজ হলো যে- সুরত আলী পৃথিবীতে তোমার নরক বাস শেষ হয়েছে। এবার তুমি স্বর্গে প্রবেশ করো।

মিসেস সুরত আলীর ঘুম ভেঙে গেল। তিনি আচমকা উঠে বসে মৃত স্বামীকে স্মরণে আনলেন। আশ্চর্য তিনি আর আগের মত কষ্ট পেলেন না।

পরম শ্রদ্বেয় জনাব আনসার উদ্দিন খান পাঠান (Ansar Uddin Khan Pathan) স্যারের "গর্জনে বর্ষণে" বই থেকে সংগ্রহীত।

লেখক: এসপি (মৌলিক প্রশিক্ষণ), বাংলাদেশ পুলিশ একাডেমি, সারদা।

মঙ্গলবার, ২৯ নভেম্বর, ২০১৬

আপনার নিরাপত্তার স্বার্থে বাংলাদেশের আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী,পুলিশ বাহিনীর পক্ষ থেকে নাগরিকদের জন্য এ ধরনের তিনটি গুরুত্বপূর্ণ! অ্যাপ্লিকেশন-











সম্প্রতি অনেকেই মোবাইল ফোনে ‘তথ্য দিন, সেবা নিন, নিরাপদে থাকুন’ এ স্লোগানে একটি বার্তা পান। বাংলাদেশ পুলিশের পাঠানো ওই বার্তায় গুগলের প্লে স্টোর ও অ্যাপল অ্যাপ স্টোর থেকে ‘বিডি পুলিশ হেল্প লাইন’ নামের একটি অ্যাপ ডাউনলোডের জন্য বলা হয়।


বাংলাদেশের আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পক্ষ থেকে নাগরিকদের জন্য এ ধরনের তিনটি গুরুত্বপূর্ণ অ্যাপ্লিকেশন উন্মুক্ত করা হয়েছে। এর মধ্যে রয়েছে রিপোর্ট টু র‍্যাব, হ্যালো সিটি ও পুলিশ হেল্প লাইন।

গত আগস্ট মাসে অপরাধমূলক কর্মকাণ্ডের তথ্য আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর কাছে সরাসরি জানাতে দুটি স্মার্টফোন অ্যাপ্লিকেশন (অ্যাপ) প্রকাশ করে র‍্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটালিয়ন (র‍্যাব) ও ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের কাউন্টার টেররিজম অ্যান্ড ট্রান্সন্যাশনাল ক্রাইম (সিটিটিসি) বিভাগ।

‘রিপোর্ট টু র‍্যাব’ নামে র‍্যাবের অ্যাপে তথ্য জানানোর পাশাপাশি ছবি বা ভিডিও দিয়েও সহায়তা করা যায়। তথ্য জানানোর সময় অপরাধের ধরন, ঘটনাস্থলের ঠিকানা ও বিবরণ উল্লেখ করে দিতে হয়। র‍্যাবের ১৪টি জোনের মুঠোফোন নম্বর পাওয়া যায় এই অ্যাপে।

অ্যাপটিতে মানুষ কেমন সাড়া দিচ্ছে জানতে চাইলে র‍্যাবের আইন ও গণমাধ্যম শাখার পরিচালক মুফতি মাহমুদ খান প্রথম আলোকে বলেন, ইতিমধ্যে অ্যাপটিতে ১৪ হাজারের মতো ‘নক’ হয়েছে। অ্যাপটির মাধ্যমে ইভ টিজিং, মাদক, সন্ত্রাসবিষয়ক নানা তথ্য এসেছে। সে হিসেবে জনগণের সাড়া ভালো। মানুষ অ্যাপটিকে ‘সিরিয়াস’ ভাবে নিচ্ছে। অবশ্য র‍্যাবের এখতিয়ারের বাইরের কিছু বিষয় যেমন জমিজমা-সংক্রান্ত বিষয়েও অভিযোগ দিয়েছে। কেউ কেউ অসম্পূর্ণ তথ্য দিয়েছেন।

মুফতি মাহমুদ খান বলেন, অ্যাপটির মাধ্যমে যত অভিযোগ এসেছে, তা যাচাই-বাছাইয়ের ভিত্তিতে ৬০ শতাংশ ক্ষেত্রে র‍্যাব সাড়া দিয়েছে।

জঙ্গিবাদ/উগ্রবাদ, সাইবার ক্রাইম, বোমা/বিস্ফোরক/অস্ত্র/মাদক, আন্তদেশীয় অপরাধ/জালিয়াতি ও মোস্ট ওয়ান্টেড-‘হ্যালো সিটি’ অ্যাপের মাধ্যমে এই বিভাগগুলোতে পুলিশের সিটিটিসিকে অপরাধের তথ্য দেওয়া যায়। এই অ্যাপে তথ্য জানানোর পাশাপাশি ছবি, অডিও ও ভিডিও ফাইল দেওয়া যায়। নিজের নাম প্রকাশ না করেও তথ্য দেওয়ার সুবিধা রাখা হয়েছে ‘হ্যালো সিটি’ অ্যাপে।

গুগল প্লে স্টোরের তথ্য অনুযায়ী, ২৪ অক্টোবর হালনাগাদ করা হয়েছে বিডি পুলিশ হেল্প লাইন অ্যাপটি। গুগল প্লে স্টোরের যোগাযোগ বিভাগে থাকা অ্যাপটি ডাউনলোড সংখ্যা ৫ হাজার থেকে ১০ হাজারের মধ্যে। বাংলাদেশ পুলিশের কার্যক্রমে গতিশীলতা ও স্বচ্ছতা নিশ্চিত করতে ‘বিডি পুলিশ হেল্প লাইন’ নামের নতুন অ্যাপটির উদ্বোধন করা হয় ১৩ অক্টোবর।

পুলিশ সদর দপ্তরে অ্যাপটি উদ্বোধনের সময় পুলিশের মহাপরিদর্শক (আইজিপি) এ কে এম শহীদুল হক বলেন, অ্যাপটির মাধ্যমে কোনো অভিযোগ করলে, তা সংশ্লিষ্ট থানা থেকে শুরু করে পুলিশ হেডকোয়ার্টার্সে পর্যন্ত পৌঁছে যাবে। একইভাবে মেট্রোপলিটন এলাকায় কোনো অভিযোগ করা হলে অভিযোগটি সংশ্লিষ্ট ওসি, জোনাল এসি, উপকমিশনার (ডিসি), পুলিশ কমিশনার ও পুলিশ সদর দপ্তরে আসবে। এতে ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা তদারকি করতে পারবেন। এবং অভিযোগের বিষয়ে কোনো ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে কি না, সেটিও সংশ্লিষ্ট ওসি এই অ্যাপের মাধ্যমে জানিয়ে দেবেন। অভিযোগকারী ও ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা অভিযোগের ব্যবস্থা সম্পর্কে জানতে পারবেন। এতে জবাবদিহি নিশ্চিত হবে।

শুরুতে ময়মনসিংহ ও জামালপুরে পাইলট প্রকল্প শেষ করে অ্যাপটি সারা দেশে চালু করা হয়। ব্যবহারকারীরা বেনামে অথবা নির্দিষ্ট নাম ও পাসওয়ার্ড ব্যবহার করে অ্যাপটি ব্যবহার করতে পারবেন।
ঠিকানা:
রিপোর্ট টু র‍্যাব: (https://goo.gl/gZVHAu)
হ্যালো সিটি: (https://goo.gl/IxCyE8)
বিডি পুলিশ হেল্প লাইন: (https://goo.gl/fGvR56)

দৈনিক প্রথম আলো থেকে সংগৃহীত

কিশোরগঞ্জের গর্ব চিত্রনায়ক সাইমন


সাইমন সাদিক........
https://www.facebook.com/Nisadvinkabir/










বাংলাদেশী চলচ্চিত্রে সাইমন সাদিকের (Saimon Sadik) অভিষেক ঘটে গুণী পরিচালক জাকির হোসেন রাজু পরিচালিত জ্বী-হুজুর চলচ্চিত্রের মাধ্যমে। প্রথম চলচ্চিত্রে খুব বেশী সফল হতে না পারলেও দ্বিতীয় চলচ্চিত্র পোড়ামনে অভিনয় করে সাইমন জনপ্রিয়তা অর্জন করেন এবং চলচ্চিত্রে তার অবস্থান শক্তিশালী করতে সক্ষম হন।  জাকির হোসেন রাজুর একান্ত আগ্রহ ও প্রচেষ্টায় চলচ্চিত্রে আগমন ঘটে সাইমনের। সাগর শিকদার নামে চলচ্চিত্রের এক জুনিয়র শিল্পীর মাধ্যমে জাকির হোসেন রাজুর সাথে সাইমনের পরিচয় ঘটে। রাজু তাকে নায়ক বানানোর স্বপ্ন দেখান, সেই স্বপ্নে বিভোর হয়ে বারিধারায় কর্মরত চাকরীটিও বাদ দিয়েছিলেন সাইমন, কিন্তু নায়ক হওয়া হচ্ছিল না। প্রায় দু্ই বছর পর আনন্দমেলা চলচ্চিত্রের প্রযোজনায় জ্বী হুজুর চলচ্চিত্রের নায়ক হিসেবে সাইমন কাজ শুরু করেন।  এই সময়ের কষ্টকর স্মৃতিকে স্মরণ করে সাইমন দৈনিক ডেসটিনিকে দেয়া এক সাক্ষাতকারে বলেন, ‘জাকির হোসেন রাজু স্যারের সঙ্গে আমি প্রায় ৪ বছর। এই ৪ বছর অনেক জায়গায় তার সঙ্গে ঘুরেছি। যেখানেই গেছি সেখানেই নেতিবাচক কথা শুনতে হয়েছে। তাদের কারো কারো কথায় অন্তরটা বিষিয়ে উঠেছে। কান্না পেয়েছে। ওয়াশরুমে গিয়ে কেঁদেছিও কখনো কখনো। কেউ কেউ বলেছেন, রাজু ভাই 

এটাকে কোথা থেকে ধরে এনেছে? এটা কোনো নায়ক হল? মানুষ মানুষকে এভাবে কষ্ট দিতে পারে তা বিশ্বাস করতে কষ্ট হয়। সবকিছু ছেড়ে দিয়ে গ্রামে চলে যেতে চাই। কিন্তু পরিচালক আমাকে যেতে দেন না। তিনি বলেন, এসব কষ্ট মেনে নিয়েই সামনে এগিয়ে যেতে হবে। কষ্টকে শক্তিতে পরিণত করতে হবে। যারা এসব বাজে কথা বলছেন তারা তো তোমাকে নায়ক বানাবেন না, তোমাকে নায়ক বানাব আমি। তার উৎসাহে আবার চাঙ্গা হয়েছি।’ জ্বী-হুজুরের মুক্তি উপলক্ষে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে কেঁদেছিলেন সাইমন। জাকির হোসেন রাজু পরিচালিত সাইমনের দ্বিতীয় ছবি পোড়ামনের আকাশচুম্বী সাফল্য পায়। সাইমনকে নিয়ে একাধিক ছবিতে কাজ করা শুরু করেন রাজু। জাজ মাল্টিমিডিয়ার ব্যানারে দবির সাহেবের সংসার চলচ্চিত্রের শ্যুটিং শুরু হয়। কিন্তু ২০১৩ সালের সেপ্টেম্বর মাসে জাজ মাল্টিমিডিয়ার কর্ণধার আবদুল আজিজ এবং পরিচালক জাকির হোসেন রাজুর সাথে দুর্ব্যবহারের কারণে সম্পর্কের অবনতি ঘটে। জাজ-এর সকল ছবি থেকে সাইমন বাদ পড়েন, সাইমনের সাথে অভিনয়ে অস্বীকৃতি জানান নায়িকা মাহি এবং রাজু-সাইমন জুটির ভাঙ্গন ঘটে। এমনও শোনা গিয়েছিল – সাইমন অভিনীত ছবি জাজ-এর প্রজেক্টরে পরিবেশন করা হবে না। কিন্তু রাজুর সাথে বিচ্ছেদের পর সাইমনকে নিয়ে অন্যান্য পরিচালকরা কাজ শুরু করেন এবং সাইমন ধীরে ধীরে নিজের অবস্থানকে শক্ত করতে কাজ করে চলছেন। ২০১৪ সালে সাইমন সাদিকের বাল্যবন্ধু শাহাদাৎ হোসেনের অকাল মৃত্যুর পরে বন্ধুর স্মৃতির প্রতি শ্রদ্ধা জানাতে সাইমন এলাকার বন্ধুদের নিয়ে গঠন করেন ‘দূর্বার শাহাদাৎ’ নামের একটি সংগঠন। সাইমন এ সংগঠনের সভাপতি। সংগঠনটি এলাকার রাস্তা সংস্করণ, বিনামূল্যে চিকিৎসা সেবা দিচ্ছে। একান্নবর্তী পরিবারে সাইমনের জন্ম এবং বেড়ে উঠা। বাবা-মা এবং আরও আট চাচার সাথে একত্রে বসবাস করেছেন নায়ক হওয়ার পূর্বে। সাইমনের তিন বোন পপি, পলি, দীপু এবং এক ভাই সাফায়েত।
https://www.facebook.com/Nisadvinkabir/

শনিবার, ২৬ নভেম্বর, ২০১৬

খুবই সহজে মোবাইল ফোনে টাকা উর্পাজন-মাসে-১৫০০০ হাজার থেকে ২০০০০/=

ভিডিও টা দেখে নিন প্রথমে.........







খবর! সুখবর! Android বা টাচ মোবাইল ব্যবহার
কাররীদের জন্য! সু খবর! আমি আপনাদের কাছে একটা গুরুত্ব
পূর্ন তথ্য উপস্থাপন করতে যাচ্ছি আসা করি
সবাই মনোযোগ দিয়ে পড়বেন।আপনি কী
আপনার লেখা পড়া বা কাজের মধ্যে কিছু

টাকা ইনকাম করতে চান যা দিয়ে আপনি
আপনার লেখা পড়ার খরজ বা অন্যান্য কাজ
করতে পারবেন।যদি আপনি প্রতি দিন এখানে
15-20 মিনিট কাজ করেন তাহলে প্রতি মাসে
আপনি 15000-20000 হাজার টাকা ইনকাম
করতে পারেন। এই টাকা সকল ONLINE
BANK,এবং cadit card,Debit card,Master
card,Visa card এর মাধ্যমে cash তুলতে পারেন।
যদি ইনকাম করতে চান তাহলে যা করবেন।
তো জানুন কিভাবে শুরু করবেন।প্রথমে play
stor থেকে champcash app download করে
install করুন এর পর Sing up করার জন্য যা যা
প্রয়োজন 1, Name 2, Email addrees 3, parsonal
passward 4, date of birth 5, country 6, whats app
mobail number মানে যে নম্বর দিয়ে whats app
খোলা আছে ওই নম্বরটা দিয়ে accept করে ok
করুন এর পর ID ( Reffer) এর জায়গায়, 8643727
বসিয়ে submit করে verry fi করুন। Registration
successful হলে আপনার ID ACTIVE হয়ে যাবে
আর ID ACTIVE হলে আপনার account এ $1
ডলার বা বাংলায় 75 টাকা পেয়ে যাবেন।
এবার আসুন প্রতি দিন কী ভাবে Income
করবেন জেনে নেই। play story যা ডাউনলুড
করুন hola vpn.moon vpn. black vpn. solo vpn.
অারু অানেক vpn রয়েছে তা কানেক্ট করে।
চলেযান champcash এবার open করুন income
janction যান তার পর offer well jan. abar income
করুন অানলিমিটেড। 6. 30 সেকেন্ড অপেখ্খা
করে Exit করুন আর apps টি openকরে দেখুন
আপনার Account এ $1.032 জমা হয়েছে। এ
ছারা এই app টিতে অনেক option আছে
ইনকাম করার জন্য। এবং বিস্তারিত জানতে
হোয়াটসএপপ এ যোগাযোগ 01731880215আর
reffer id 8643727 টা হলো জয়েন করার জন্য।
এটা না দিলে আপনে আইডি ওপেন করতে
পাবেন না। আর আপনার আইডি খোলার পর

আপনার ও একটা reffer id আসবে|

বুধবার, ১৬ নভেম্বর, ২০১৬

লোকটাকে চিনতে ভূল করার কথা না।

#ড্যানি_মরিসন

এই কিম্ভূত লোকটাকে চিনতে ভূল করার কথা না।
১৯৮৭ সালে অভিষেক হয় তার। নিউজিল্যান্ডের
হয়ে টেস্টে ১৬০ ও ওডিআই তে ১২৬ টি উইকেট
নিয়েছেন।
অবশর নেয়ার পরেও লেগে আছেন
ক্রিকেটের সাথে।আইপিএল,বিপিএল,এসএলপিএল,সি
পিএল,পিএসএল,বিগব্যাস,ন্যাটওয়েস্ট সহ আন্তর্জাতিক
ক্রিকেটে কমেন্টর ও ম্যাচ উপস্থাপনার
দায়ীত্বে থাকেন। সব থেকে মজার বিষয় হচ্ছে
সে সব সময় হাসি খুশি ও মজার মধ্যে থাকেন।
কখনো চোখ টেরা করে কিংবা মুখ বাকা করে
অদ্ভূত স্টাইলে অংগভংগি করেন।
ড্যানি ব্যক্তি জীবনে খুবই ভালো। সত্যকে সত্য
বলার মতো সাহস রাখেন। সম্ভবত ২০১৩ সালের
আইপিএলে ইন্ডিয়ান ক্রিকেটারদের কট্টর
সমালোচনা করার কারনে পরের বারের আইপিএলে
আর তাকে নেয়া হয়নি। যার ফলে কঠোর
সমালোচনার মুখে পরে বি সি সি আই। পরের
আইপিএলে তাকে আবার অন্তর্ভুক্তি করা হয়।
যাই হোক,
ড্যানি না থাকলে হয়তো ক্রিকেটের রস,কষ কমে
যেতো। বাহ্যিক সৌন্দর্য যে আসল সৌন্দর্য না তার
বড় প্রমান ড্যানি। মনে হতো যেনো লবন বিনে
তরকারির মতো।
#লাভ_ইউ_ড্যানি

এক নজরে দেখে নিন নেত্রকোণা জেলা পুলিশের নবীন এএসআই পদোন্নতি প্রাপ্তদের সকলের আলোকচিত্র....










































































































































































































































































































 https://www.facebook.com/Nisadvinkabir/






























































































কিশোরগঞ্জের সাহেব আলী পাঠান

  সাহেব আলী পাঠান (পুলিশ সুপার) জনাব সাহেব আলী পাঠান ১৯৮২ সালের ১ জানুয়ারি কিশোরগঞ্জ জেলার কুলিয়াচর উপজেলার পশ্চিম আবদুল্লাপুর গ্রামের এক সম...